আসামের দিকেই যাত্রা জলপাইগুড়ির ঢাকিদের। সেখানেই বাজার ভালো। জলপাইগুড়ি জেলায় তেমনভাবে ঢাকিদের কদর বা চাহিদা নেই আক্ষেপ ঢাকিদের।
সংবাদদাতা, জলপাইগুড়ি, ১৫ সেপ্টেম্বর’২৩ :
দুর্গাপূজা আসন্ন। তাই এখন বিভিন্ন পূজা মণ্ডপগুলিতে দূর্গা পূজার খুঁটি পুজো অনুষ্ঠিত হচ্ছে। চলছে পুজো মণ্ডপ তৈরীর কাজ। তবে এখন বেশিরভাগ পুজো কমিটি থিমের পুজো করে থাকেন। সেখানে ঢাকিদের তেমন কদর থাকে না। তাই বাধ্য হয়েই এ বছর ভিন্ন রাজ্যমুখী জলপাইগুড়িত ঢাকিরা। তারা বলেন, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পুজো কমিটিগুলোর জন্য সরকারি অনুদান বৃদ্ধি করেছেন। কিন্তু ঢাকিদের জন্য কিছু করেন নি।

আর জলপাইগুড়ির পুজো কমিটিগুলো ঢাকিদের জন্য খুব একটা অর্থ বরাদ্দ করে না। যেখানে আসামে এক একটি ঢাকির দলকে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা দেওয়া হয়, সেখানে জলপাইগুড়িতে সেই দলগুলোকে মাত্র দশ থেকে বারো হাজার টাকা দেয়। ফলে আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয় তাদের। তাই সংসারের স্বার্থে কিছুটা বেশি অর্থ রোজগারের জন্য ভিন্ন রাজ্য বিশেষ করে আসামে পাড়ি দিচ্ছেন তারা এ বছর। সেখানেই বাজার ভালো। জলপাইগুড়ি জেলায় তেমনভাবে ঢাকিদের কদর বা চাহিদা নেই আক্ষেপ ঢাকিদের।