সংবাদদাতা, জলপাইগুড়ি : জলপাইগুড়িকে পুর কর্পোরেশন , তিস্তা উদ্যানে ব্যবসা বন্ধ, প্রধানমন্ত্রী আবার যোজনায় দলবাজি বন্ধ করে স্বচ্ছতার সাথে প্রদান, বেকারত্ব, শিক্ষা ক্ষেত্রে দূর্নীতি, ১০০দিনের কাজের বকেয়া মজুরি সহ একাধিক ইস্যু নিয়ে মঙ্গলবার জেলা শাসকের দপ্তর অভিযান কর্মসূচী জলপাইগুড়ি জেলা যুব কংগ্রেস কমিটির ।

উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ যুব কংগ্রেস কমিটির সভাপতি আজাহার মল্লিক সহ জেলা ও প্রদেশ কংগ্রেসের নেতৃত্বরা ও জেলা যুব কংগ্রেসের নেতৃত্বরা এবং যুব কংগ্রেসের সদস্যরা। এদিন ১১দফা দাবিতে জেলা যুব কংগ্রেসের স্বারকলিপি দেওয়াকে কেন্দ্র করে ধুমধুমার পরিস্থিতি জলপাইগুড়ি জেলা শাসকের দপ্তরে। এদিন জেলা যুব কংগ্রেসের আহ্বানে জলপাইগুড়ি শহরের সমাজ পাড়া থেকে জেলা শাসকের দপ্তরে স্বারকলিপি উদ্দেশ্যে মিছিল করে কৰ্মীরা উপস্থিত হয় ।

উল্লেখ্য জেলা শাসকের দপ্তরের গেটে ব্যারিকেট দিয়ে পুলিশ মিছিল আটকে দেয় কর্মীদের। জোর করে ঢুকতে গেলে পুলিশের সাথে ধস্তাধস্তি হয় কর্মীদের। এর পরে ব্যারিকেট ভেঙ্গে দপ্তরের ঢোকে কর্মীরা। পরে দপ্তরের ভেতরের গেটে থাকা পুলিশ ও কংগ্রেস কর্মীদের আটকাতে ব্যর্থ হলে কর্মীরা। ভেতরে ঢুকে অতিরিক্ত জেলা শাসকের ঘরের সামনে ধর্নায় বসে পরেন। পুলিশের ব্যারিকেট ভাঙ্গ থেকে শুরু করে পুলিশের সাথে ধস্তাধস্তি। দপ্তরের ঢুকে অতিরিক্ত জেলা শাসকের ঘরের সামনে ধর্না কংগ্রেস কর্মীদের সবই দেখা গেল এদিন।
পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ যুব কংগ্রেস কমিটির সভাপতি আজাহার মল্লিক বলেন, পুলিশ তৃনমূলের দল দাসে পরিণত হয়েছে। তিনি আরও বলেন তৃনমূল স্মারকলিপি দিতে এসে তাদের স্বাগত জানানো হয়। আর বিরোধীরা এসে পুলিশ কে লাঠি হাতে দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়। বর্তমান রাজ্য সরকার এত দুর্নীতির পরেও চলছে, তার অন্যতম কারণ বিজেপি তৃণমূল আঁতাত। রাজ্য যুব সভাপতি পরিস্কার বলেন, কংগ্রেস একদিনের জন্যেও যদি ক্ষমতায় আসে তাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দোপাধ্যায়কে ।