বিশ্বজিৎ নাথ : পানিহাটির ফুসফুস বলতে বোঝায় অমরাবতী খেলার মাঠকেই। পানিহাটির সেই ঐতিহ্যবাহী খেলার মাঠে থাবা বসিয়েছিল এক শ্রেণীর অসাধু চক্র। মাঠের ধারে থাকা জলাশয় ভরাটের অভিযোগও উঠেছিল। বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গোচরে আসতেই অমরাবতী মাঠ দখল করে সমস্ত প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বুধবার সাংবাদিক বৈঠক ডেকে ব্যারাকপুরের সাংসদ পার্থ ভৌমিক বলেন, প্রমোটার রাজ রুখতে রাজ্য সরকার ওই জমিটাকে অধিগ্রহণ করবে। অধিগ্রহনের প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে যাবে। তাঁর কথায়, ওই জমিটা চ্যারিটেবল ট্রাস্টকে দেওয়া হয়েছিল। ওখানে ৮৭ একর জমি রয়েছে। ওখানে একটা অনাথ আশ্রমও ছিল। ওই জমিকে ঘিরে চ্যারিটেবল কাজ হয়নি। তাই সরকার ওই জমিটা অধিগ্রহণ করবে।
