সংবাদদাতা,জলপাইগুড়ি, ১ নভেম্বর : গত ২৮ শে অক্টোবর রাতে তার সাথে যে ঘটনা ঘটেছিল এতে তার সম্মানহানি ঘটেছে। এমনটাই বক্তব্য, জলপাইগুড়ি আনন্দ চন্দ্র কলেজ অফ কমার্সের প্রিন্সিপাল ডঃ সিদ্ধার্থ সরকারের। তাই আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে মঙ্গলবার জলপাইগুড়ি জেলা আদালত চত্বরে উপস্থিত হলেন তিনি।
প্রিন্সিপাল বলেন, গত ২৮ তারিখে রাতে কলেজে আমার সাথে যা ব্যবহার করা হয়েছিল তাতে আমার সামাজিক সম্মানহানি হয়েছে। তাই আইনি পথে যেতে বাধ্য হয়েছি। প্রাথমিকভাবে দুজনের নামে আইনি নোটিশ আজই পাঠানো হয়েছে বলে তিনি জানান।
আইনজীবী সন্দীপ দত্ত বলেন, কালী পুজোর দিন রাতে আমার মক্কেল প্রিন্সিপাল ডক্টর সিদ্ধার্থ সরকার কলেজে গিয়েছিলেন নাইট গার্ডের খোঁজখবর করতে। কিন্তু তাকে বলপূর্বক বাইরে থেকে তালা মেরে কলেজে আটকে রাখা হয়েছিল। এতে তার সম্মানহানি ঘটেছে। পাশাপাশি তিনি মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন বলে যে অভিযোগ করা হয়েছে তাও ভিত্তিহীন। তাই কলেজের দুজন স্টাফ রাজীব চৌধুরী ও শুভঙ্কর দাসের নামে আইনি নোটিশ আজই পাঠানো হয়েছে বলে তিনি জানান।
এ বিষয়ে কলেজ স্টাফ রাজীব চৌধুরী টেলিফোনে জানান, “উনি একাধিকবার এ ধরনের মানহানি মামলার আইনি নোটিশ আমাদের পাঠিয়েছেন। আগামীতেও পাঠাবেন। আমরা বিষয়টির তোয়াক্কা করছি না। ওনার যা মনে হয় তা করতেই পারেন।”