বিশ্বজিৎ নাথ, কলকাতা : যারা কন্যাশ্রী প্রকল্প কিংবা লক্ষ্মী ভান্ডারের সুবিধা নিচ্ছেন। সেই প্রকল্পের সুবিধা নেওয়ার আগে একবার অন্তত ভাবুন, তাদের লক্ষ্মী সুরক্ষিত কিনা। সোমবার কাতর স্বরে এমনই আবেদন রাখলেন লক্ষ্মী ভান্ডার প্রাপকদের কাছে নিহত তরুণী চিকিৎসকের মা। এদিন তিনি ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, মেয়ের ক্ষতবিক্ষত দেহ পড়েছিল। তবুও একজন ফোন করে বলেছিল, তাঁদের মেয়ে নাকি আত্মহত্যা করেছে। তিলোত্তমার মায়ের অভিযোগ, প্রমান লোপাটের জন্যই ঘটনাস্থলে পড়ে থাকা তাঁদের মেয়ের দেহ দেখতে দিতে গড়িমসি করছিল পুলিশ। এতবড় একটা ঘটনাকে আত্মহত্যা বলে চালাতে চাইছিল পুলিশ ও গোটা চেস্ট ডিপার্টমেন্ট।
