বিকাশ সরকার, হলদিবাড়ি : “খেসারি চাষ করলে চাষের জমির উর্বরা শক্তি বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের চাহিদাও মিটবে চাষীদের ঘরে” বলে অভিমত প্রকাশ করলেন জলপাইগুড়ি মহাকুমার সহ কৃষি অধিকর্তা। উল্লেখ্য পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন গ্রামাঞ্চলে বিগত দিনে প্রচুর পরিমাণে খেসারি চাষ হতো । কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে খেসারি চাষ অনেকটাই কমে গেছে। এমনকি চাষিরা খেসারি চাষ করে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী না হওয়ার কারণে আগের মতো খেসারি চাষ করতে চান না। তবে খেসারি চাষ করলে জমির উর্বরা শক্তি বৃদ্ধি পাবে এবং বাড়িতে উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের চাহিদা অনেকেটাই মিটে যাবে এই খেসারির মধ্য দিয়ে। সেরকমটাই জানালেন জলপাইগুড়ি মহাকুমার সহ কৃষি অধিকর্তা প্রশাসন ডক্টর পাপিয়া ভট্টাচার্য।

তিনি আরো বলেন, খেসারি চাষ করলে অন্যান্য শাকসবজির তুলনায় জমিতে কীটনাশক প্রয়োগ করতে হয় কম। খেসারি একপ্রকার পায়রা জাতীয় শস্য এবং বিনা চাষেই খেসারি বপন করা যায় বলে জানালেন ডক্টর পাপিয়া ভট্টাচার্য। উপস্থিত ছিলেন জলপাইগুড়ি মহাকুমার সহ কৃষি অধিকর্তা ডক্টর পাপিয়া ভট্টাচার্য ছাড়াও অনুপ কুমার দত্ত, শুভ কুমার দাস, দক্ষ নাথ রায় ,পরিতোষ মন্ডল ,সহ অন্যান্যরা।