সংবাদদাতা, জলপাইগুড়ি : ঘরের পুরনো সোনা বিক্রি করতে গেলেই করা হবে ভিডিও, জমা দিতে হবে সচিত্র পরিচয়পত্র। জলপাইগুড়ি জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন এবং কোতোয়ালী থানার আইসির সঙ্গে এই বিষয়ে আয়োজিত এক সচেতনতামূলক বৈঠকের পর এমনটাই জানিয়েছেন সংগঠনের সম্পাদক বিকাশ দাস।

জলপাইগুড়ি জুয়েলার্স এসোসিয়েশনের সাথে পুলিশ প্রশাসনের বৈঠকে স্বর্ণ ব্যবসায়ী, কারিগর এবং সোনা রিফাইনারি সেন্টারগুলোর বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে সচেতনতামূলক আলোচনা হয়। বিশেষত পুরাতন সোনার বদলে নতুন গয়না কেনা বা পুরানো সোনা বিক্রির ক্ষেত্রে। অনেক ক্ষেত্রে পরবর্তীতে পুলিশি তদন্তে জানা যায় সেগুলো চোরাই সোনা, যা ব্যবসায়ীদের সম্পূর্ণ অজানা, কিন্তু তার খেসারত ব্যবসায়ীদেরকেই দিতে হয়।

পারষ্পরিক আলোচনায় স্থির হয় অপরিচিত গ্রাহকের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় সাক্ষী, ফটো আইডি, সম্ভবমত অডিও ভিডিও ক্লিপিংস ব্যবসায়ীদের নির্দোষিতার প্রমাণ হিসেবে গণ্য হতে পারে।এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে সাধারণ মানুষের সহযোগিতা চাওয়া হচ্ছে। জলপাইগুড়ি জুয়েলার্স এসোসিয়েশন প্রশাসনকে সর্বোতভাবে সাহায্য করতে প্রস্তুত এবং একই সাথে প্রশাসনের কাছ থেকেও ইতিবাচক মনোভাব আশা রাখছে
বলে জানিয়েছেন সংগঠনের সম্পাদক বিকাশ দাস।
picture pixabay